FILMOGRAPHY
PROPORTION
2019
The wedding will be seen at the beginning of the film. The bride is leaving her father's house to cry and cry. Big body of strong violence behind the bride! Her eyes and mouth are happy to fall! His thought was, "Go to law’s house ... understand what kind of cry!" The eyes of the groom standing next to his new wife were staring! Seeing the violence in the eyes of the state! It’s immediate confession, "Huh! Yum! What kind of man! "(The groom will grab the wrist and wrench it with a hand of violence)
When the bride's father sees the girl wiping her eyes silently with tears, the violence will break her face and say, "Last fall ... the door of this house is closed forever!" "Oh, don't cry, Mommy, this door is always open for you ... We are with you in any danger!"
The bride's father would call for the bride-to-be, and he would say, "When you want to come here, tell me ... I'll bring you mother!" Just listening to this, the violence would rush out and say, "Crazy or not! After marriage, again, the girls' father's house! (Boy's father shakes his face with violence with his left hand)
The brutal violence with the passenger can be seen in heroic action. All his attention is towards the depressed bride. Whenever he is staring at his eyes, he is pointing out, "This time it is fun!" The bride is shaking with fear and trembling!
Upon entering the house, the bridegroom will grab the bride's hand and say, “Hey! How are you doing? What the hell! ”The groom will push the violence away with another hand and enter the house with the bride's hand with a mysterious smile, and at this time the sound of closing the door will make the chest of violence. He will sit at the door with his hands in his chest.
In the middle of the story, the bride-in-law is making breakfast. Father in law is helping her, brother in law gets water from the tube well in the house. (Violence looks through the door and bites his hand in agony for doing nothing.)
Meanwhile, the groom (older son) is helping the bride to get wet clothes in the courtyard. The bride is sitting on the porch and oiling her mother-in-law's hair and telling stories. (Watching violence and shaving his head)
When the groom gets out of work on a bicycle, the villagers can be heard asking the question. The groom's firm reply, "Uncle, I understand what an honor it is to fill a hobby with my living money ... how happy! And giving and taking dowry are both equally legal offenses! "
(Violence will continue to say, is it dowry and blame! How's that!)
When the bridegroom and the bridegroom go out laughing, the violence will keep itself from hitting the wall. In the last scene it will be seen that the violence is weakened from one end to the next.
BOISHAKHI HAWA
2019
রফাত ও নীলার মধ্যকার ভালোবাসার সম্পর্ক। পহেলা বৈশাখে নীলা তার বন্ধু বান্ধবদের নিয়ে গেট টুগেদার করবে বলে প্যান করেছে। সেদিন সবাই মিলে আনন্দ করবে, খাবে, ঘুরবে, অনেক মজা হবে। রফাতকে এন্টেড করতে হবে সেখানে। সবাই সবার বয়ফ্রেন্ড নিয়ে আসবে। রফাতকেও যেতে হবে। গেট টুগেদারে মেয়েরা পরবে শাড়ী আর ছেলেরা পাঞ্জাবি।
রফাতকে পাঞ্জাবি কিনতে হবে। পুরাতন পাঞ্জাবি হলে হবে না, ক্লাস মেন্টেন করার জন্য অবশ্য অবশ্যই বৈশাখী পাঞ্জাবি লাগবে। একটা বৈশাখী পাঞ্জাবির প্রাইস তিন হাজার টাকা। এত টাকা রফাত কই পাবে হঠাৎ! সবে মাত্র পড়াশুনা শেষ করে চাকুরী খুঁজছে। হুট করে তিন হাজার টাকা ম্যানেজ করা এই মুহূর্তে সম্ভব হচ্ছে না তার পক্ষে। বন্ধুবান্ধবদের থেকে টাকা ধার চায় রফাত। কিন্তু কেউই টাকা ধার দেয় না। উল্টো ফাপর দেয়।
পহেলা বৈশাখ আসতে আর বাকি মাত্র তিনদিন। নীলা রফাতকে নিয়ে বৈশাখী কেনাকাটা করে। রফাত নীলার কাছে পাঞ্জাবি কিনে নিবে এইটা কিভাবে হয়! প্রেস্টিজের ব্যাপার। নীলা সেদিন বলে আজই পাঞ্জাবি কিনে ফেলো তুমি? রফাত মানিব্যাগ ছেড়ে এসেছে বলে কথা কাটিয়ে দেয় সেদিন।
রফাত তার বাবার কাছে পাঞ্জাবি কেনার জন্য মিথ্যে বলে টাকা চায়। একটা চাকুরী দরখাস্ত না কিসের জন্য কয়েক হাজার টাকা লাগবে। বাবা অসুস্থ এই সময়ে হুট করে টাকা দিতে পারবে না। এইদিকে নীলা রাতে ফোন করে শোনে পাঞ্জাবি কেনা হয়েছে কিনা। রফাত সায় জানায়। নীলার রফাতের কাছে পহেলা বৈশাখে কখন কি করবে সেটার প্যান বলে। সকালে রমনটার বটমূল, তারপর ধানমন্ডি দেন খাওয়া দাওয়া তারপর অন্য কিছু।
নীলা চুড়ি কিনতে ভুলে গিয়েছে। আজ সে চুড়ি কিনবে। রফাতের সাথে নীলার আজ কথা হয় তাদের ভবিষ্যৎ জীবন নিয়ে। তারা সংসার কিভাবে সাজাবে সেসব নিয়ে। কথার প্রসঙ্গে রফাত নীলাকে বলে পহেলা বৈশাখে কি পাঞ্জাবি না পরলেই কি নয়! নীলা রেগে যায় তখন! এটা কেমন কথা? সবাই পাঞ্জাবি পরবে সেখানে শার্ট পরে গেলে প্রেস্টিজ কোথায় থাকবে!
রফাতকে যেভাবেই হোক তাকে পাঞ্জাবিই ম্যানেজ করতে হবে। রফাত যায় লন্ড্রির দোকানে। লন্ড্রি ওয়ালার কাছে থেকে বৈশাখের দিনে পাঞ্জাবি ভাড়া নিবে বলে ঠিক করে। যাক ফাইনালি পাঞ্জাবি ম্যানেজ হইলো। নীলাকে গুড নিউজটা দেয় রফাত। নীলা তখন বলে এটা আর এমন কি! যেনো এভারেস্ট জয় করেছো? কিন্তু রফাতের কাছে বৈশাখী পাঞ্জাবি ম্যানেজ করাটা এভারেস্ট জয় করার মতই ব্যাপার!
আমরা দেখতে পাই রফাতের বাসার দাড়োয়ানকে। দাড়োয়ান তার পিচ্চি মেয়েকে ডিউটিতে নিয়ে এসেছে আজ। পিচ্চি বাচ্চাকে বৈশাখী ড্রেস কিনে দিয়েছে তার বাবা। পিচ্চি মেয়েটা খুব খুশি। খুশিতে বাবাকে বলে, বাবা বাবা আমরা কিন্তু সারাদিন ঘুরবো বৈশাখে, বাবা সায় জানায়। রফাতের ভালোই লাগে দেখে। সেও ছোটোতে এইরকম আনন্দ করতো।
বৈশাখের আগেরদিন। লন্ড্রি দোকান পাঞ্জাবি ভাড়া দিবে বলে বলেছিলো। কিন্তু তাদের স্টকে কোন পাঞ্জাবি নেই। রফাত এখন কি করবে! ঐদিকে নীলা জানায় কাল সকালে অবশ্যই কিছু টাকা হাতে রেখো বিল দেবার জন্য। প্রেস্টিজ রক্ষা করতে রফাত এখন কি করবে! শেষ পর্যন্ত রফাত তার ফোনটা বিμি করবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। ফোন বিμি করার টাকায় পাঞ্জাবি কিনে রফাত। সাথে আগামীকালকের গেট টুগেদারে বিল দেবার জন্য নগদ টাকা।
পহেলা বৈশাখের দিন, রফাতের ফোন বন্ধ। নীলা রাগ নিয়ে পায়চারি করে। সবাই এসেছে রফাত এখনো আসেনি। রফাত বাসা থেকে বের হওয়ার পর দেখতে পায় বাসার দাড়োয়ান তার মেয়ের সাথে। মেয়েটা সেজেছে কিন্তু তার বাবা নতুন পাঞ্জাবি পরেনি বলে কানড়বাকাটি করছে। রফাত তার নিজের পাঞ্জাবীটা দাড়োয়ানকে দিয়ে দেয়। তারপর সেই মেয়েটা যে খুশি হয় তা পৃথিবী জয় করার মত হাসি।
রফাত শুধু শার্ট পরে গেট টুগেদারে যায়। সবাই সাজ সজ্জা করে এসেছে। সেখানে রফাতের এমন অবস্থা দেখে নীলা রাগ হয়। রাগ হয়ে রফাতকে নিয়ে চলে যায়। রফাতকে বলে, তুমি আমার প্রেস্টিজ ক্যানো নষ্ট করলে? রফাত তখন জানায়, একটা বৈশাখী পাঞ্জাবি কেনা তাদের মত ফ্যামিলির জন্য পুরো মাসের সংসার খরচের মত। চাইলেও সে পারবে না। পাঞ্জাবি কেনা এবং দাড়োয়ানকে দেয়া সহ সব ঘটনা যখন নীলাকে বলে নীলা তখন ইমোশনাল হয়ে পরে। নীলা আজ আর খাবে না, ঘুরবে না। সব টাকা দিয়ে ইলিশ মাছ, খাবার দাবার কিনে নিয়ে যায় সেই দাড়োয়ান আর তার মেয়ের কাছে।
পিচ্চি মেয়েটা যখন ইলিশ মাছ বিরিয়ানি এইসব তার বাবাকে নিয়ে আনন্দ করে খেতে থাকে তখন পৃথিবীতে এর চাইতে বড় সুখের পহেলা বৈশাখ হতে পারে কিনা বলে জানা নেই।
ইতিহাসের ছাত্র হওয়ার সুবাধে বিভিন্ন ইতিহাসের রহস্য উন্মোচনে গভীর আগ্রহ শুভ্র’র। হঠাৎ একদিন শুভ্র তার ঘরে “গোবিন্দনাথের ইতিহাস” নামে একটি বই দেখতে পায়। বইটির নাম আগে কখনো শুনেছে বলে শুভ্র’র মনে হয় না। এমনকি গোবিন্দনাথ নামটিও শুভ্র’র অচেনা মনে হয়। রাতে শুভ্র বইটি পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে যায়। ঘুমের মধ্যে অদ্ভুত কিছু স্বপ্ন দেখে শুভ্র; একটা মেয়ের আত্মচিৎকারও শোনে। পরদিন গোবিন্দনাথের সম্পর্কে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ-খবর নিয়ে শুভ্র তেমন কিছু জানতে পারে না। পরের উইকেন্ডে শুভ্র তার চারজন বন্ধুকে নিয়ে সিলেটে একটা পুরোনো বাংলোতে যায়। কিন্তু, শুভ্র হঠাৎ চারজনকে রেখে আলাদা হয়ে যায়। গুনগুন গানের আওয়াজের শব্দ ধরে হাঁটতে গিয়ে একটা ঘরের সামনে থামে শুভ্র। ঘরের দরজা খুলতেই সে দেখতে পায় একজন সুন্দরী মেয়ে সাঁজগোজ করছে। মেয়েটি জানায় তার নাম কঙ্কাবতী। শুভ্র কঙ্কাবতীর চোখের প্রেমে পড়ে যায়। এরমধ্যে গোবিন্দনাথ তার ঘরে ঢুকে কঙ্কাবতীকে ডাকতে থাকে। কঙ্কাবতী ভয়ে শুভ্রকে লুকিয়ে ফেলে। কঙ্কাবতী গোবিন্দনাথের কাছে গেলে প্রতিদিনের মত শুরু হয় নির্যাতন। গোবিন্দনাথ ঘুমিয়ে যাওয়া পর্যন্ত কঙ্কাবতী নাচতে থাকে। দূর থেকে শুভ্র এসব দেখে শিউরে উঠে। ওদিকে শুভ্র’র চার বন্ধু শুভ্রকে সারা বাংলো তন্নতন্ন করে খুঁজছে। শুভ্র কঙ্কাবতীর যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গোবিন্দনাথের সামনে যায়। ঘুম ভাঙ্গতেই হুঙ্কার শুরু করে গোবিন্দনাথ। কিন্তু, শুভ্র গোবিন্দনাথের হুঙ্কারকে ভয় পায় না; উল্টো কঙ্কাবতীকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। শুভ্র’র অপমান সহ্য করতে না পেরে গোবিন্দনাথ ঘরে ভাংচুর শুরু করে। কঙ্কাবতী শুভ্র’র সাথে নির্জন জঙ্গলে গল্প শেষে ঘরে এসেই গোবিন্দনাথকে অগ্নিমূর্তি রূপে দেখতে পায়। চাবুক দিয়ে রক্তাক্ত করে ঘরের বাইরে তালা দিয়ে চলে যায় গোবিন্দনাথ। শুভ্র’র এক বন্ধু শুভ্রকে খুঁজতে খুঁজতে কিছু একটা দেখে ভয় পেয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। আরেক বন্ধু পানি খুঁজতে গিয়ে এক জায়গায় শুভ্র’র জুতার ছাপ দেখতে পায়। চারজন মিলে সেই জুতার ছাপ ধরে সামনে গিয়ে একটা দরজা দেখতে পায়; দরজাটায় পুরোনো একটা তালা ঝুলছে। মূহুর্তেই একটা ভয়ংকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে গোবিন্দনাথ ওদের চারজনের সামনে আসে। গোবিন্দনাথের কথা শুনে সবাই ভয়ে দৌড় দেয়। জীবন বাজি রেখে শুভ্র’র বন্ধুরা স্থানীয় থানায় যায়। অফিসার ঘটনা শুনে জানান, ওই বাংলোতে বহুবছর কেউ থাকে না। গতবছর বাংলোটিতে একটি মেয়ের লাশ পাওয়া যায়। তারপর থেকে বাংলোটি সরকারিভাবে সিল করা। অফিসার সবাইকে শুভ্র’র জন্য একটা মিসিং ডাইরি করে ঢাকায় ফিরে যেতে বলে। হঠাৎ অফিসার শুভ্র’র ছবি দেখতে চায়। এক বন্ধু ক্যামেরা বের করে দেয় শুভ্র’র ছবি দেখার জন্য। কাকতালীয়ভাবে দেখা যায়, আজকের দিনের কোন ছবিতেই শুভ্র নেই। অথচ বাংলোতে এসে সবাই একসাথে ফটোসেশন করেছিল।
Backspace
2018
এক সময়ের দাপুটে অভিনেতা সোহেল আরমান নির্মাণের ব্যস্ততা থেকেই অভিনয়কে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন। দীর্ঘ ছয় বছর পর ঈদের বিশেষ নাটক “ব্যাকস্পেস” দিয়ে আবার ছোট পর্দায় ফিরছেন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা। মেহরাব জাহিদের চিত্রনাট্যে নাটকটি নির্মাণ করছেন উদয় বাঙ্গালী। নাটকটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টর থ্রি সল্যুশনস এর সিইও জানান, “দর্শকের একঘেয়েমি কাটানোর জন্য আমরা এবারের ঈদে যথাসম্ভব ভিন্ন গল্প, ভিন্ন চিত্রনাট্য, ভিন্ন চরিত্রায়ন আনার চেষ্টা করেছি।” ব্যাকস্পেস নাটকটির মধ্য দিয়ে টিভি নাটকে অভিষেক করতে যাচ্ছেন নির্মাতা। দুইদিনের শ্যুটিং শেষে নাটকটি এখন সম্পাদনার টেবিলে। নাটকটিতে শাহেদ নামে একজন সুপারভাইজার চরিত্রে দেখা যাবে সোহেল আরমানকে। তিনি জানান, “প্রচন্ড সহ্যশীল এবং ধৈর্যশীল একজন প্রেমিক শাহেদ। কিছু প্রেম অথবা কিছু জড়তা শাহেদকে সবসময় ভয়ে আচ্ছন্ন করে রাখে।” নাটকটিতে অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর এবং আরমান পারভেজ মুরাদ। ঈদে যেকোন একটি বেসরকারী টিভি চ্যানেলে নাটকটি সম্প্রচার হবে।
- চ্যানেল আই অনলাইন